অপচয় ,চুরি এবং নষ্ট হওয়া প্রতিরোধ করা বা নিয়ন্ত্রন করার উপর সাইট ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বেশি গুরুত্বপুর্ণ। এই বিষয়টির উপর সাইটের খরচের পরিমান বেশি নির্ভর করে। তাই সঠিকভাবে এই বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ণ। নিচে এই বিষয়ে কয়েকটি সাধারণ উপায় দেয়া হলো।
• কংক্রিটের বালি, মর্টার আলাদা জায়গায় এবং নিরাপদ দুরত্বে রাখতে হবে। সম্ভব হলে যেখানে কাজ করা হবে তার কাছাকাছি রাখতে হবে। বালি ও মর্টার রাখার জন্য পাটাতন তৈরি করে নিতে পারলে ভাল হয়। এই জন্য পরিস্কার ফ্লোর বা দুর্বল
কংক্রিটের ভিত বা বিছানা করা যেতে পারে। এতে করে এর মধ্যে ময়লার মিশ্রণ রোধ হবে।
• সিমেন্ট বাহিরে না রেখে ভেতরে রাখা ভাল। তবে প্রয়োজনে বাইরে রাখতে হলে ভাল করে সেড বা আচ্ছাদন করে নিতে হবে। ভেতরে বা বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই একটু উচু কোন তলার উপর রাখতে হবে সিমেন্ট। কাঠের পাটাতান, ইটের বিছানা, কংক্রিটের বিছানা বা অন্য কোন উপায়ে এই ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে করে পানি থেকে বাচানো যাবে। কেননা বৃষ্টি বা ফ্লোর ধোয়ার সময় সাধারণত সমস্যা হয়ে থাকে। তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। বাহিরের আচ্ছাদন পলিথিন দিয়ে করা যেতে পারে। তবে সেই ক্ষেত্র খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
• ইট রাখতে হবে কোন সুষ্ক জায়গাতে। যাতে করে বৃষ্টির সময় অনবরত ভিজতে না পারে। কাদা-মাটি থেকেও ইটকে দুরে রাখতে হবে এবং ড্যাম্প যেন না হয় সেই জন্য আলো-বাতাস চলাচলের স্থানে রাখাই ভাল
• ছোট প্রজেক্টের জন্য হাতে বা মিক্সার মেশিনে কংক্রিট তৈরি করা যেতে পারে। তবে বড় ঢালাই এর ক্ষেত্র অবশ্যই রেডিমিক্স কংক্রিট ব্যবহার করতে হবে। এবং রেডিমিক্স এর জন্য পাম্প ব্যবহার করতে হবে। পাম্প ছাড়া কংক্রিট ঢালতে গেলে মানুষ অনেক লাগবে এবং এর ফলে রিক্স হবে বেশি , সময বেশি লাগবে এবং কংক্রিটের গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
• কোন মালামাল কোন সময় লাগবে তার একটা তালিকা তৈরি করে নিতে হবে। এতে করে সঠিক সময়ে সঠিক মালামাল পাওয়া যাবে। নতুবা কাজের সময় বিভিন্ন ধরণের বাধা সৃষ্টি হবে। বি.ও.কিউ করে নিতে পারলে খুব ভাল হয়। এবং এর সাথে সাথে বিস্তারিত এস্টিমেট করতে পারলে কাজের গতি এবং টাকার যোগান সহজ হয়।
• রাবিশ বা ময়লার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান নির্বাচন করতে হবে। সময়মত এই রাবিশ বা ময়লা সরিয়ে ফেলতে হবে।
• কাঠ ও এলুমিনিয়ামের ফ্রেম বা অন্য কোন উপাদান এর জন্য নিরাপত্তা বাঁধ দিতে হবে। তা না হলে লোহার বা শক্ত কোন কিছু আনা-নেওয়ার সময় এর ধারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। এই বাধ কাঠ বা রাবার বা অন্য কোন কিছু দিয়ে করা যেতে পারে। কাঠের ফ্রেমের জন্য সাধারণত কাঠের পাতলা বাটাম ব্যবহার করা হয়।
• বিভিন্ন মালামালের হিসাব দৈনিক করতে হবে এবং মাসিক প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে।
• মালামাল পরিকল্পনা অনুযায়ি ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
• দামি মালামাল অবশ্যই সুরক্ষিত স্থানে রাখতে হবে। তা না হলে চুরি বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
• ইলেক্ট্রিক্যাল কাজের সময় তার চুরি একটি বড় সমস্যা। সেই জন্য তার টানার পর সেগুলির দিকে নিয়মিত খেয়াল রাখতে হবে।
• সাইট যথাসম্ভব পরিস্কার রাখতে হবে। এতে করে কাজের পরিবেশ ভাল থাকে ও কাজের পরিমান বেড়ে যায়।
• সাইটে ফাস্ট এইড বক্স রাখতে হবে। এতে দুর্ঘটনার ফলে ক্ষতির পরিমান কিছুটা কমবে।
• নিয়মিত প্রজেক্ট ইতিহাস লিখতে হবে। এই ইতিহাস বা কার্যবিবরণির মধ্যে থাকবে প্রতিদিন কাজের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
• কংক্রিটের বালি, মর্টার আলাদা জায়গায় এবং নিরাপদ দুরত্বে রাখতে হবে। সম্ভব হলে যেখানে কাজ করা হবে তার কাছাকাছি রাখতে হবে। বালি ও মর্টার রাখার জন্য পাটাতন তৈরি করে নিতে পারলে ভাল হয়। এই জন্য পরিস্কার ফ্লোর বা দুর্বল
কংক্রিটের ভিত বা বিছানা করা যেতে পারে। এতে করে এর মধ্যে ময়লার মিশ্রণ রোধ হবে।
• সিমেন্ট বাহিরে না রেখে ভেতরে রাখা ভাল। তবে প্রয়োজনে বাইরে রাখতে হলে ভাল করে সেড বা আচ্ছাদন করে নিতে হবে। ভেতরে বা বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই একটু উচু কোন তলার উপর রাখতে হবে সিমেন্ট। কাঠের পাটাতান, ইটের বিছানা, কংক্রিটের বিছানা বা অন্য কোন উপায়ে এই ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে করে পানি থেকে বাচানো যাবে। কেননা বৃষ্টি বা ফ্লোর ধোয়ার সময় সাধারণত সমস্যা হয়ে থাকে। তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। বাহিরের আচ্ছাদন পলিথিন দিয়ে করা যেতে পারে। তবে সেই ক্ষেত্র খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
• ইট রাখতে হবে কোন সুষ্ক জায়গাতে। যাতে করে বৃষ্টির সময় অনবরত ভিজতে না পারে। কাদা-মাটি থেকেও ইটকে দুরে রাখতে হবে এবং ড্যাম্প যেন না হয় সেই জন্য আলো-বাতাস চলাচলের স্থানে রাখাই ভাল
• ছোট প্রজেক্টের জন্য হাতে বা মিক্সার মেশিনে কংক্রিট তৈরি করা যেতে পারে। তবে বড় ঢালাই এর ক্ষেত্র অবশ্যই রেডিমিক্স কংক্রিট ব্যবহার করতে হবে। এবং রেডিমিক্স এর জন্য পাম্প ব্যবহার করতে হবে। পাম্প ছাড়া কংক্রিট ঢালতে গেলে মানুষ অনেক লাগবে এবং এর ফলে রিক্স হবে বেশি , সময বেশি লাগবে এবং কংক্রিটের গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
• কোন মালামাল কোন সময় লাগবে তার একটা তালিকা তৈরি করে নিতে হবে। এতে করে সঠিক সময়ে সঠিক মালামাল পাওয়া যাবে। নতুবা কাজের সময় বিভিন্ন ধরণের বাধা সৃষ্টি হবে। বি.ও.কিউ করে নিতে পারলে খুব ভাল হয়। এবং এর সাথে সাথে বিস্তারিত এস্টিমেট করতে পারলে কাজের গতি এবং টাকার যোগান সহজ হয়।
• রাবিশ বা ময়লার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান নির্বাচন করতে হবে। সময়মত এই রাবিশ বা ময়লা সরিয়ে ফেলতে হবে।
• কাঠ ও এলুমিনিয়ামের ফ্রেম বা অন্য কোন উপাদান এর জন্য নিরাপত্তা বাঁধ দিতে হবে। তা না হলে লোহার বা শক্ত কোন কিছু আনা-নেওয়ার সময় এর ধারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। এই বাধ কাঠ বা রাবার বা অন্য কোন কিছু দিয়ে করা যেতে পারে। কাঠের ফ্রেমের জন্য সাধারণত কাঠের পাতলা বাটাম ব্যবহার করা হয়।
• বিভিন্ন মালামালের হিসাব দৈনিক করতে হবে এবং মাসিক প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে।
• মালামাল পরিকল্পনা অনুযায়ি ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
• দামি মালামাল অবশ্যই সুরক্ষিত স্থানে রাখতে হবে। তা না হলে চুরি বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
• ইলেক্ট্রিক্যাল কাজের সময় তার চুরি একটি বড় সমস্যা। সেই জন্য তার টানার পর সেগুলির দিকে নিয়মিত খেয়াল রাখতে হবে।
• সাইট যথাসম্ভব পরিস্কার রাখতে হবে। এতে করে কাজের পরিবেশ ভাল থাকে ও কাজের পরিমান বেড়ে যায়।
• সাইটে ফাস্ট এইড বক্স রাখতে হবে। এতে দুর্ঘটনার ফলে ক্ষতির পরিমান কিছুটা কমবে।
• নিয়মিত প্রজেক্ট ইতিহাস লিখতে হবে। এই ইতিহাস বা কার্যবিবরণির মধ্যে থাকবে প্রতিদিন কাজের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
0 comments:
Post a Comment