Showing posts with label Civil Engineering Article. Show all posts
Showing posts with label Civil Engineering Article. Show all posts

Earthquake Safety Tips Before During and After

১। আমেরিকান রেডক্রসের পরামর্শ অনুযায়ী- ভূমিকম্পের সময় সবচেয়ে উত্তম পন্থা হল ‘ড্রপ-কাভার-হোল্ড অন’ বা ‘ডাক-কাভার’ পদ্ধতি। অর্থাৎ কম্পন শুরু হলে মেঝেতে বসে পড়ুন, তারপর কোন শক্ত টেবিল বা ডেস্কের নীচে ঢুকে কাভার নিন, এমন ডেস্ক বেছে নিন বা এমনভাবে কাভার নিন যেন প্রয়োজনে আপনি কাভারসহ মুভ করতে পারেন। তাদের মতে, ভূমিকম্পে আমেরিকার খুব কম
বিল্ডিংই কলাপস করে; যেটা হয় তা হল আশেপাশের বিভিন্ন জিনিষ বা ফার্নিচার গায়ের উপর পড়ে নেক-হেড-চেস্ট ইনজুরি বেশি হয়। তাই এগুলো থেকে রক্ষার জন্য কোন শক্ত ডেস্ক বা এরকম কিছুর নীচে ঢুকে কাভার নেয়া বেশি জরুরী। auto অপরদিকে সেই উদ্ধার কর্মীর মতে বিল্ডিং কলাপস করলে ‘ডাক-কাভার’ পদ্ধতি একটি মরণ-ফাঁদ হবে। সেটা না করে

Building crack-Cause and remedy

ইংরেজিতে ক্র্যাক (Crack) শব্দের বাংলা অর্থ ‘ফাটল বা চিড়’। যেকোন ভবনেই বিভিন্ন ধরনের ফাটল দেখা দিতে পারে। তবে সব ফাটল দেখেই দুশ্চিন্তায় পড়বার কোন কারণ নেই। ফাটলটা দেখে একজন প্রকৌশলী বা বিশেষজ্ঞরা চিহিৃত করতে পারেন এটা আসলে কোন ধরণের ফাটল।
ফাটল সাধারণত দুই ধরণের
১) কাঠামোগত ফাটল,
২) অবকাঠামোগত ফাটল।
.
১) কাঠামোগত ফাটলঃ
যদি কোন ভবনের বীম, কলাম, ছাদ কিংবা কঙ্ক্রীট দেওয়ালের মধ্যে ফাটল দেখা দেয় তাকে বলে কাঠামোগত ফাটল

History of Brick and Brick Calculation


ইঁট, ইট বা ইষ্টক (ইংরেজি: Brick) ইমারত তৈরির একটি অতি আবশ্যকীয় ও মৌলিক উপাদানবিশেষ। মাটিকে আয়তঘনক আকারের ছাঁচে ঢেলে ভিজিয়ে কাঁচা ইঁট তৈরি হয, তারপর এক রোদে শুকানো হয়। কাঁচা ইঁটকে আগুনে পোড়ালে পাকা ইঁট তৈরি হ্য়। বহু প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রোদে শুকানো বা আগুনে পোড়ানো ইট ব্যবহার হয়ে আসছে। যদিও ইট পাথরের মত দীর্ঘস্থায়ী এবং মজবুত নয়; তারপরও সহজলভ্যতা, অল্প খরচ এবং স্বল্প ওজনের জন্য এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার সর্বাধিক। ইঁট বানানোর সময় কিছু ইঁট বেশী পুড়ে যায় ও কেকের মত ফুলে উঠে এক ফোপা শক্ত কালচে খয়েরী

History of the civil engineering profession

মানব সভ্যতার শুরু থেকে প্রকৌশল জীবন ব্যবস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ এবং ২০০০ সালে প্রচীন মিশরীয় সভ্যতা ও মেসোপটেমিয়ার সভ্যতা (প্রচীন ইরাক) থেকে পুরকৌশলের যাত্রা শুরু বলে ধারনা করা হয়, ঠিক যখন থেকে মানুষ তাদের বসবাসের জন্য আবাস নির্মানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। সেই সময়ে চাকা এবং পাল আবিস্কার হবার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার গুরুত্ব দারুনভাবে বৃদ্ধি পায়।
বেশ কিছুদিন আগ পর্যন্তও পুরকৌশল এবং স্থাপত্যবিদ্যার মধ্যে কোন সুস্পষ্ট পার্থক্য

Concrete vs. Steel Building Advantages & Disadvantages



সাম্প্রতিক সময়ে কারখানার নির্মানে ষ্টীলের ব্যবহার বেশ বেড়ে গেছে। ষ্টীলের জনপ্রিয়তার পেছনে বেশ কিছু কারন রয়েছে ।তবে ষ্টীল বিল্ডিংয়ের বেশ কিছু অসুবিধা্ও আছে যেগুলো অনেকের মাথায় থাকেনা যার দরুণ পরবর্তীতে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়।

অসুবিধা উল্লেখ করার আগে বিভিন্ন আলোচনায় স্টিল স্ট্রাকচারের যে সুবিধাগুলো পা্ওয়া যায় তার মধ্যে একটি হচ্ছে সময় কম লাগে এবং ষ্টীল ফ্রেম যেহেতু কারখানায় তৈরী করে যায়গায় এসে সাজানো হয় সে কারনে ঝামেলাও কম হয়। ষ্টীল স্ট্রাকচারে কলাম থেকে কলামের দূরত্ব বেশি নেয়া যায় অর্থাৎ যায়গার কার্যকর

The Great Danger to Human Civilization !

বিশাল বড় এক ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে পৃথিবীতে, ঘটতে পারে তিনশ’ বছর আগের পুনরাবৃত্তি। কিন্তু কী হয়েছিল ৩শ’ বছর আগে? আর আশংকা সত্য হলেই বা পরিণতি কী হবে?
প্রায় ৩শ' বছর আগে 'বড়' এক ভূমিকম্পের কারণে কীভাবে সারা বিশ্ব প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল, তার একটি প্রতিরূপ দেখিয়েছে মহাসাগর ও আবহাওয়া বিষয়ক মার্কিন রাষ্ট্রীয় দপ্তর।
১৭৭০ সালের ২৭ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে ৯.২ মাত্রার একটি ভূকম্পন অনুভূত হয়। এটি এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, এর ফলে সুনামি সৃষ্টি হয়। ওই সুনামি গিয়ে আঘাত হানে জাপান উপকূলে।
প্রায় প্রতি ৪শ’ থেকে ৬শ’ বছরের মধ্যে এমন একটি ভূমিকম্প সংঘটিত হয়ে থাকে। আর যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে

Building Pattern in Earthquake Zone

  • নরম মাটির উপর Foundation স্থাপন করা যাবে না।
  • সব Foundation এর তলা একই সমতলে রাখতে হবে।

  • কলামের ও বীমের রডের জয়েন্ট যেন এক একটা এক এক জায়াগায় হয় অর্থাৎ অনেক গুলো জয়েন্ট যেন এক জায়গায় না পড়ে। ( এই জিনিসটা কলাম ও বীমের রড় কাটার সময় বিষেশ ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে ) যদি ভুলক্রমে দুই বা ততোদিক রড়ের জয়েন্ট এক জায়গায় পড়ে যায় তা হলে ঐ জায়গায় রিং এর পরিমান বাড়িয়ে দিতে হবে।
  •  কলামের রিং এর ভিতরের দিকে ১৩৫ ডিগ্রী বাকিয়ে দিতে হবে। এর পরিমান হবে ৩''। ( এই জিনিসটা মিস্ত্রিদের রড ঢুকাতে কষ্ট হয় বলে বেশী ফাঁকি দেয়)
  • অতিরিক্ত বড় সাইজের দরজা জানালার পরিমান কমাতে

Some Steps to Register Property

১. ভূমি অফিস (ভূমি রাজস্ব অফিস) থেকে মালিকানা অধিকারের রেকর্ড যাচাই করুন, জমির শেষ ট্যাক্স পরিশোধের তারিখ পর্যন্ত
২. ভূমি সহকারী কমিশনার এর অফিস ও নির্দিষ্ট তহশীল অফিসে সম্পত্তির ট্রান্সফার (পরিবর্তন) সার্টিফিকেট এর জন্য আবেদন করুন
৩. আরএস পরিবর্তনের জন্য পরিদর্শনের অনুরোধ করুন - বাধ্যতামূলক, যদি সম্পত্তি ন্যাশনাল হাউজিং কর্তৃপক্ষ বা রাজউক এর নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও পরীক্ষা করে দেখুন সম্পত্তিটির সব কর সিটি কর্পোরেশন এর রাজস্ব বিভাগ এ পরিশোধ করা আছে কিনা।

Excavation in Civil Engineering Points of View

মাটি কাটার সময় কয়েকটি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে
  • অবশ্যই সতর্ক হতে হবে যে ওখানে কোন ইলেক্ট্রিক, গ্যাস, পানি, পয়:নিষ্কাশন ইত্যাদির কোন কানেকশন মাটির নিচে নাই যাইনি।
  • একটি স্থায়ী জায়তে লেভেল বা বেঞ্চমার্ক দিতে হবে
  • মাটি কাটার লে-আউট দিতে হবে
  • মাটি কাটার সময় মাটি কাটার স্লোপ খেয়াল রাখতে হবে
  • মাটি কাটার গভীরতা ঠিক রাখতে হবে
  • মাটি কাটার পর এর তলার মাটি যদি সন্তোষজনক না হয় তাহলে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের

Construction Safety

কনস্ট্রাকশনের কারণে দুর্ঘটনা অনেক সময় হয়ে থাকে। ডিজাইনের কারণে অথবা কাজের সময় অবহেলার কারণে। আগে কনস্ট্রাকশন কাজের সময় অনেক দুর্ঘটনা হতো। তাই বর্তমানে কনস্ট্রাকশনের কাজের সময় একটি স্লোগান প্রচলতি করা হয়েছে "সেফটি ফার্ষ্ট " বা "নিরাপত্তাই প্রধাণ"। আমাদের কনস্ট্রাকশন করার সময় এই নিরাপত্তার দিকে ভালভাবে খেয়াল রাখতে হবে। আর এর জন্য কিছু করণীয় নিচে দেয়া হলো।
সাইনবোর্ড তৈরি : সাইটের কাজের সময় বিভিন্ন ধরণের সাইনবোর্ড তৈরি করার প্রয়োজন হতে পারে এদের কিছু উদারণ দেয়া

Some Analyzation of the High Rise Buildings

মিশরের ফারাওরা যখন গিজার তিনটা পিরামিড নির্মান করেন তখন সেগুলোর উচ্চতা ছিলা ৪৮৭ ফিট বা একটা ৪৮ তলা বিল্ডিং এর সমান উচু। যা এই স্থাপনাগুলোকে তৎকালিন সময়ের সবচেয়ে উচু স্ট্রাকচারে পরিনত করে। এগুলো প্রায় ৪০০০

Easy Process of Color in the Room

ঘরের মধ্যে প্লাস্টার এর উপর সাধারণত রং করা হয়ে থাকে। মুলত প্লাস্টিক পেইন্ট করা হয়। এটি চারটি ধাপে করা হযে থাকে
  • সারফেস প্রিপারেশন
  • প্রাইমার /  আস্তর
  • পুটি
  • রঙের কোট
সারফেস প্রিপারেশন
প্লাস্টার অবশ্যই পর্যাপ্ত শুকনা হতে হবে এবং খুব ভালভাবে কিউরিং হতে হবে। প্লাস্টার করার ৪৫ দিন পরে এখানে কাজ শুরু করা উচিত। যেকোন ধরণের ড্যাম্প, স্যাতস্যাতে, ভেজা বা নষ্ট থাকলে তা ঠিক করে নিতে হবে। এর পার পাথর বা স্যান্ড-স্টোন দিয়ে এটা ভালভাবে ঘষে নিতে হবে। প্লাস্টার করা দেয়াল সমতল হতে হবে।

You can Slightly Increased the Cost of Your Infrastructure Safe

ভূমিকম্প আতঙ্ক দূরে ঠেলে মানুষকে সচেতন করে তুলতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহেদি আহমেদ আনসারী। অধ্যাপক আনসারী ১৯৯১ সালে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে একই বিভাগে শিক্ষকতায় যোগ দেন। পরে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি পেয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক অফিস ফর আরবান সেফটি প্রকল্পের পরিচালনাসহ বিভিন্ন সংগঠনে দুর্যোগ নিয়ে কাজ করেন। প্রথম আলোর সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভূমিকম্প নিয়ে জনগণ বা সরকার দুই পর্যায়েই অসচেতনতা রয়েছে। তিনি বলেছেন, কীভাবে ভূমিকম্প ঝুঁকি মোকাবিলা করা যায়, সতর্ক ও নিরাপদ থাকা যায়। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মোর্শেদ নোমান.

প্রথম আলো: ভূমিকম্প যেহেতু পুরোপুরি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, তাই আতঙ্কিত না হয়ে সেটির প্রতিকার ও প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত। কিন্তু কী ধরনের প্রস্তুতি দরকার।
মেহেদি আহমেদ আনসারী: শুরুতেই একটি উদাহরণ দিয়েই শুরু করি। ২০১০ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটি ভূমিকম্প হয়েছে চিলি ও হাইতিতে। চিলির ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮

A Step by Step Guide to the Home Building Construction

ইংরেজীতে একটা কথা আছে-“A stitch in time saves nine” যাকে বলে সময়ের এক ফোঁড় আর অসময়ের দশ ফোঁড়।
জীবনের চলার পথে মানুষকে প্রতিটি কাজ সঠিক সময়ে সঠিক ক্রমানুসারে করতে হয়। না হলে পা পিছলে আছাড় খাবার ভয় থাকে।
সেরকমই শুধু ইটের পর ইট গাঁথলে বাড়ি তৈরী হয় না। এর জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন ধরণের কর্মকান্ড। কোনো কোনো কাজ শুরু হয় আরেকটি কাজ শেষ হবার পর আবার কোনো কোনোটি আরেকটি কাজের সাথে সমান্তরালে চলতে থাকে।
কোন কাজ কখন শুরু হবে তা নির্ধারণের জন্য আসলে একটি নির্মানক্রমের প্রয়োজন হয়। এই নির্মানক্রম কে ইংরেজিতে প্রকৌশলীরা ‘কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স’ বলে থাকেন।

মোটা দাগে বলতে গেলে বাড়ি তৈরীর নির্মানক্রম কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটিকে কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ আর অন্যটিকে সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ বলা হয়ে থাকে। এই দুই অংশ কে কয়েকটি ধাপে বা পর্যায়ে ভাগ করা যেতে পারে-
ক) কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ
পর্যায় ১- সরঞ্জাম সন্নিবেশ বা সাইট মোবিলাইজেশন
পর্যায় ২- ভূমি জরিপ ও ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা

Some Necessary Information about the Estimation

1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের

Land Measurements

জমি জমার পরিমাপ
এখানে একটি পরিমাপকে বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে কারন প্রত্যেকে যেন যার যার সুবিধা মতে সহজে বুঝতে পারেন।
১ অযুতাংশ = ৪ বর্গফুট ৫২.৩৬ বর্গ ইঞ্চি।
১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট।

Land Survey: What is CS, RS, PS, BS?

মৌজা ভিত্তিক ভূমির নকশা ও ভূমির মালিকানা সম্পর্কিত খতিয়ান বা ভূমি রেকর্ড প্রস্তুত কার্যক্রমকে ভূমি জরিপ বলা হয়। জরিপের মাধ্যমে নতুন মৌজা নকশা ও রেকর্ড তৈরী করা হয় ও পূর্বে প্রস্তুতকৃত নকশা ও রেকর্ড সংশোধন করেও ভূমির শ্রেণীর পরিবর্তনের সাথে মিল রেখে এবং মালিকানার পরিবর্তনের ধারাবাহিবতার সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ কওর হালকরন করা হয়। এ যাবত কাল পর্যন্ত চার বার রেকর্ড কার্যক্রম চালান হয় এ দেশে।রেকর্ড গুলো হল:-1 C S -Cadastral survey2 R S -Revitionel survey3 P S – Pakistan survey4 B S- Bangladesh survey
ক) সি.এস. জরিপ (Cadastral Survey)বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দশম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সম জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়।

Foundations Performance

ফাউন্ডেশন একটি বিল্ডিং বা কাঠামোর জন্য অনেক গুরুত্বপুর্ণ। কিন্তু কেন এই ফাউন্ডেশন ? এটি না করলে কি হতো ? আসুন ফাউন্ডেশনের কার্যকারীতা সম্পর্কে কিছু জানি
  • ভার বহনের তিব্রতা কমানোর জন্য। যেমন ধরুন একটি কলামে লোড আসলো ৩৮৪ কিলো পাউন্ড। এবং এই কলামের সাইজ ধরে নিলাম ১৬ ইঞ্চি এবং ১২ ইঞ্চ। এখন তাহলে কলামের ক্ষেত্রফল ১৬ X ১২ = ১৯২ বর্গ ইঞ্চ। তাহলে প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে লোড আসলো ৩৮৪/১৯২ = ২ কিলো

Earthquake Resistant Buildings

ভূমিকম্প হলেই সবাই চিন্তা করে “আমার বাড়িটা কি পরবর্তী ভুমিকম্পে টিকবে ? ” যেহেতু বিষয়টা আমার পেশায় পরে এবংবিদেশে কিছু (ডজনখানেকের বেশী) হাইরাইজ বিল্ডিং এর seismic ডিজাইন করার অভিজ্ঞতা আছে, এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিতে চাই । তবে পরামর্শ দেয়ার আগে একটা ডিসক্লেইম করে নিতে চাই। কেউ যেন কোন প্রফেশনাল স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া সরাসরি আমার উপদেশ প্রয়োগ করতে না যান । কানাডার ইঞ্জিনিয়ারিং এথিক্স আর ল বলে, আমি কনসাল্টিং ফি নেই বা না নেই, কেউ যদি আমাকে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ভেবে আমার উপদেশ কাজে লাগিয়ে বিপদে পরে তবে সে আমাকে তার ক্ষতির জন্যে মামলা ঠুকে দিতে পারবে ।

Construction Sequence

আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করে । ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয় । যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” বলা হয় । “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হলো “কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ”, আর অপরটি হলো “সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ” । একটি ভবনের কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” নিন্মে তুলে ধরা হলো :