কংক্রিট এর মধ্যে মুল উপাদান থাকে সিমেন্ট, বালি ও পাথর। আর এদের সহায়ক হিসাবে থাকে পানি ও এডমিক্সার। ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষাতে সিমেন্ট হলো বন্ডিং এজেন্ট। বালি হলো ফাইন এগ্রিগেট এবং পাথর হলো কোর্স এগ্রিগেট। পানি সিমেন্টের সাথে বিক্রিয়া করে সিমেন্ট+বালি+পাথরকে একটি উপাদানে বেধে ফেলে। পুরো উপাদান হয়ে পাথরের মত শক্ত। কিন্তু এগুলো কি ইচ্ছা মতো মেশানো যায় ?? না যায় না। সিমেন্ট,বালি,পাথর,পানি ও এডমিক্সার এর অনুপাতের
উপরই নির্ভর করে কংক্রিট এর ক্ষমতা।
আমরা সাধারণ ভাষাতে সিমেন্ট:বালি:পাথর এভাবে বলে থাকি। যেমন 1:2:3 অথবা 1:1.5:3 অথবা 1:2:4। কিন্তু এই অনুপাতই সবকিছু না। সিমেন্ট-পানির অনুপাত একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। আবার পাথরের মধ্যে বিভিন্ন সাইজের পাথরের মিশ্রণও খুব গুরুত্বপুর্ণ। যেমন ধরুন সকল পাথর যদি 20 মিলি সাইজের হয়, তাহলে কিন্তু ভাল হবে না। এর চেয়ে ছোট সাইজের মিশ্রণ থাকতে হবে পাথরের মধ্যৈ। এই জন্যই কিন্তু পাথরের সাইজ এর সাথে একটি কথা যুক্ত থাকে। তা হলো " ডাউন গ্রেডেড"। অর্থাৎ এর চেয়ে ছোট সাইজের পাথর এবং সেটাও সঠিক ভাবে থাকে হবে।
এই মিশ্রণের অনুপাত বের করার পদ্ধতিকেই মিক্স ডিজাইন বলে।
মিক্স ডিজাইনের জন্য বিভিন্ন গবেষক (বৃন্দ) বিভিন্ন পদ্ধতি দিয়েছেন। বর্তমানে এসি.আই মিক্স ডিজাইন বেশি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কিছু পদ্ধতি আছে। যদিও সেগুলি বেশ পুরাতন। যেমন:
1.খুব কম পরিমান ফাকা বা ভয়েডের অবস্থান। এতে খেয়াল রাখা হতো যেন মিক্সার এর মধ্যে শুন্যতা না থাকে। অর্থাৎ এতে ঘণত্ব বেশি থাকতো। এটি বেশ পুরানো পদ্ধতি
2. ফুলার পদ্ধতি: এটিও ঘণত্ব বাড়ানোর একটি পদ্ধতি। ফুলার ও থমসন এই পদ্ধতি আবিস্কার করেন। তারা সুত্র দেন- p=100 X root(d/D)
p=d এর চেয়ে ছোট উপাদানের শতকরা হার
d= ছোট উপাদানের সাইজ
D= বড় উপাদানের সাই।
20 মিমি যদি বড় সাইজের হয়, 4.75 যদি ছোট সাইজের হয়, তাহলে 4.75 এর চেয়ে ছোট সাইজের উপাদান থাকতে হবে 50 শতাংশ।
3.তালবোট-রিচার্ড পদ্ধতি:এতে সিমেন্টের অনুপাত নির্ধারণ করে মিক্স করা হয়। তবে এই পদ্ধতি খুব বেশি জনপ্রিয় নয়
4. ফাইননেস মডুলাস পদ্ধতি: সুত্রটি নিম্নরুপ
p=100(A-B)/(A-C)
P=ফাইন এগ্রিগেটের অনুপাত মোট এগ্রিগেটের সাথে
A= কোর্স এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
B= টেবিল অনুসারে , সিমেন্টের সাথে সম্পর্কিত সর্বোচ্চ অনুমোদিত ফাইননেস মডুলাস
C= ফাইন এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
5. এ.সি.আই পদ্ধতি: এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহুত হয়। এই বিষয়ে আমাদের পুর্বে একটি লেখা দেয়া হযেছিল।
উপরই নির্ভর করে কংক্রিট এর ক্ষমতা।
আমরা সাধারণ ভাষাতে সিমেন্ট:বালি:পাথর এভাবে বলে থাকি। যেমন 1:2:3 অথবা 1:1.5:3 অথবা 1:2:4। কিন্তু এই অনুপাতই সবকিছু না। সিমেন্ট-পানির অনুপাত একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। আবার পাথরের মধ্যে বিভিন্ন সাইজের পাথরের মিশ্রণও খুব গুরুত্বপুর্ণ। যেমন ধরুন সকল পাথর যদি 20 মিলি সাইজের হয়, তাহলে কিন্তু ভাল হবে না। এর চেয়ে ছোট সাইজের মিশ্রণ থাকতে হবে পাথরের মধ্যৈ। এই জন্যই কিন্তু পাথরের সাইজ এর সাথে একটি কথা যুক্ত থাকে। তা হলো " ডাউন গ্রেডেড"। অর্থাৎ এর চেয়ে ছোট সাইজের পাথর এবং সেটাও সঠিক ভাবে থাকে হবে।
এই মিশ্রণের অনুপাত বের করার পদ্ধতিকেই মিক্স ডিজাইন বলে।
মিক্স ডিজাইনের জন্য বিভিন্ন গবেষক (বৃন্দ) বিভিন্ন পদ্ধতি দিয়েছেন। বর্তমানে এসি.আই মিক্স ডিজাইন বেশি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কিছু পদ্ধতি আছে। যদিও সেগুলি বেশ পুরাতন। যেমন:
1.খুব কম পরিমান ফাকা বা ভয়েডের অবস্থান। এতে খেয়াল রাখা হতো যেন মিক্সার এর মধ্যে শুন্যতা না থাকে। অর্থাৎ এতে ঘণত্ব বেশি থাকতো। এটি বেশ পুরানো পদ্ধতি
2. ফুলার পদ্ধতি: এটিও ঘণত্ব বাড়ানোর একটি পদ্ধতি। ফুলার ও থমসন এই পদ্ধতি আবিস্কার করেন। তারা সুত্র দেন- p=100 X root(d/D)
p=d এর চেয়ে ছোট উপাদানের শতকরা হার
d= ছোট উপাদানের সাইজ
D= বড় উপাদানের সাই।
20 মিমি যদি বড় সাইজের হয়, 4.75 যদি ছোট সাইজের হয়, তাহলে 4.75 এর চেয়ে ছোট সাইজের উপাদান থাকতে হবে 50 শতাংশ।
3.তালবোট-রিচার্ড পদ্ধতি:এতে সিমেন্টের অনুপাত নির্ধারণ করে মিক্স করা হয়। তবে এই পদ্ধতি খুব বেশি জনপ্রিয় নয়
4. ফাইননেস মডুলাস পদ্ধতি: সুত্রটি নিম্নরুপ
p=100(A-B)/(A-C)
P=ফাইন এগ্রিগেটের অনুপাত মোট এগ্রিগেটের সাথে
A= কোর্স এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
B= টেবিল অনুসারে , সিমেন্টের সাথে সম্পর্কিত সর্বোচ্চ অনুমোদিত ফাইননেস মডুলাস
C= ফাইন এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
5. এ.সি.আই পদ্ধতি: এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহুত হয়। এই বিষয়ে আমাদের পুর্বে একটি লেখা দেয়া হযেছিল।
0 comments:
Post a Comment